





তৃষ্ণা মেটাতে লেবুর শরবতের তুলনা নেই। তবে ঘুম থেকে উঠেই কুসুম গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে খাওয়ার অভ্যাস স্বাস্থ্যের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ। এরপর ১৫ থেকে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর সকালের নাস্তা খান। এর ফলে শরীর অধিক পরিমাণে পুষ্টি শোষণ করতে সক্ষম হবে। বিশ্বজুড়ে লেবু খুবই জনপ্রিয় এবং প্রতিটি দেশের রান্নাঘরে এটি একটি অপরিহার্য খাবার। লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও ফাইবার। তাছাড়া এটি উদ্ভিজ্জ যৌগ, খনিজ এবং দেহের জন্য প্রয়োজনীয় তেলে সমৃদ্ধ।চলুন এবার জেনে নিই লেবুর রসের চিত্তাকর্ষক সব উপকারিতা-১। শক্তি বৃদ্ধি: লেবুর রস পরিপাক নালীতে প্রবেশ করে শরীরে শক্তি বৃদ্ধি করে। এটি মানসিক চাপ কমাতে ও মেজাজ ফুরফুরা করতেও সহায়ক ভূমিকা পালন করে।২। কিডনির পাথর: লেবুতে উপস্থিত লবণ বা সাইট্রিক অ্যাসিড কিডনিতে ‘ক্যালসিয়াম অক্সালেট’ নামক পাথর গঠনে বাধা দেয়। সবচেয়ে সাধারণ কিডনি পাথরগুলোর মধ্যে এটি একটি।৩। লিভার পরিষ্কার রাখে: লেবুতে বিদ্যমান সাইট্রিক অ্যাসিড কোলন, পিত্তথলি ও লিভার থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করতে সাহায্য করে।৪। ভাইরাসজনিত সংক্রমণ প্রতিরোধ: ভাইরাসজনিত সংক্রমণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে লেবুর রস।৫। হজমে সাহায্য করে: লেবুর রস হজমে ব্যাপক সাহায্য করে। সেইসঙ্গে পরিপাক নালী থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে দেয়।এটি কোষ্ঠকাঠিন্যও দূর করে।৬। ত্বক পরিষ্কার করে: লেবুতে উপস্থিত ভিটামিন ‘সি’ ত্বকের কোষের ক্ষয় প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। শুধু তাই নয়, এই উপাদান শরীরে কোলাজেন তৈরি করে। যা মুখের অবাঞ্ছিত দাগ দূর করে ঔজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে।৭। ওজন হ্রাস: লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ রয়েছে। যা ক্ষুধার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা খালি পেটে লেবুর রস খান, তাদের ওজন দ্রুত হ্রাস পায়। সুতরাং ওজন বৃদ্ধি নিয়ে চিন্তা না করে প্রতিদিন সকালে লেবুর রস খান।৮। মূত্রনালীর সংক্রমণ দূর: যদি মূ ত্রনালীতে সংক্রমণ ঘটে। তাহলে প্রচুর পরিমাণে লেবুর রস পান করুন। এটি আরোগ্য লাভে সাহায্য করবে।৯। চোখের স্বাস্থ্য: লেবুর রস চোখের স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রণ করে এবং চোখের সমস্যার বিরুদ্ধে লড়াই করে।১০। ক্যান্সার প্রতিরোধে: লেবু অনেক ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। বিশেষ করে স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে এর জুড়ি মেলা ভার।১১। ক্ষারের সমন্বয়: শরীরে হাইড্রোজেনের পরিমাণের উপর অনেকাংশে সুস্থতা নির্ভর করে। সর্বমোট পিএইচ বা পাওয়ার অফ হাইড্রোজেন স্কেল হল ১ থেকে ১৪। মানবদেহে ৭ মাত্রার পিএইচ থাকা স্বাভাবিক। এর থেকে কম বা বেশি হলে শরীরে রোগের বিস্তার হতে পারে। অ্যাসিডিক বা ক্ষারীয় ফল হলেও লেবু মানবদেহে পিএইচ’য়ের মাত্রা সমন্বয় করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে যারা বেশি মাংস, পনির বা অ্যালকোহল গ্রহণ করেন তাদের জন্য লেবু সবচেয়ে বেশি উপকারী।
১২। রক্তবাহী ধমনী ও শিরাগুলোকে পরিষ্কার
লেবু পানি শরীরের রক্তবাহী ধমনী ও শিরাগুলোকে পরিষ্কার রাখে।১৩। গর্ভবতী নারী ও গর্ভের সন্তানের জন্য ভীষণ উপকারিঃ গর্ভবতী নারীদের জন্য খুবই ভালো লেবু পানি। এটা শুধু নারীর শরীরই ভালো রাখে না। বরং গর্ভের শিশুর অনেক বেশী উপকার করে। লেবুর ভিটামিন সি ও পটাশিয়াম শিশুর হাড়, মস্তিষ্ক ও দেহের কোষ গঠনে সহায়তা করে। মাকেও গরভকালে রোগ বালাই থেকে দূরে থাকে।১৪। দাঁত ব্যথা কমাতেঃ দাঁতের সমস্যা প্রতিরোধে সহায়তা করে। দাঁত ব্যথা কমায়।১৫। বুক জ্বলা পড়া দূর করে: যাদের এই সমস্যা আছে রোজ আধা কাপ পানির মাঝে ১ চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন।১৬। ওজন দ্রুত কমাতে: ওজন দ্রুত কমাতে সহায়তা করে। লেবুতে থাকে পেকটিন ফাইবার যা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে।সঠিক উপায়ে পানের নিয়ম: প্রথমে চিনি ছাড়া এক গ্লাস গরম পানিতে একটি লেবুর রস মেশান। লেবুর রস বের করার জন্য জুসারও ব্যবহার করতে পারেন। এ থেকে লেবুর কিছু তেলও বের হবে যা কাজে লাগবে।অবশ্যই ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পান করবেন। সকালের নাশতার এক ঘণ্টা আগে খাওয়া ভালো। দীর্ঘমেয়াদি উপকারিতা পেতে নিয়মিত লেবু পান করতে পারেন। তবে যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এ পানীয় পান করবেন।সকালে নিয়মিত লেবু পানি পানের উপকারিতাআমরা সাধারণত খাবারের স্বাদ বাড়াতে এবং গরমের দিনে শরবত তৈরি করতে লেবু ব্যবহার করি। কিন্তু এর উপকারিতা এখানেই শেষ না। লেবুতে আছে ভিটামিন সি এবং খনিজ উপাদান যা আমাদের হৃদযন্ত্রের ধড়ফড়ানি কমানো থেকে ফুসফুসকে ঠিকভাবে কাজ করতে পর্যন্ত সাহায্য করে লেবু। আর সকাল সকাল লেবু পানি পান করা আরও ভালো। নিয়মিত সকালে এক কাপ লেবু পানি পান করলে আপনাদের দেহ পাবে জাদুকরী উপকারিতা।১. পাকা লেবুতে থাকে ইলেকট্রোলাইটস (যেমন পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ইত্যাদি)। সকাল সকাল লেবু পানি আপনাকে হাইড্রেট করে, শরীরে যোগান দেয় এইসব প্রয়োজনীয় উপাদানের যা দেহের পানিশূন্যতা দূর করে।২. লেবুপানি দেহের ত্বকের জন্য খুবই ভাল। লেবুর ভিটামিন সি উপাদান দেহের ত্বক ও টিস্যুর জন্য খুব জরুরি। তাই ত্বকের যে কোন সমস্যা রোধ করতে প্রতিদিন লেবুপানি পান করুন। আপনার ত্বককে করে তোলে সুন্দর ও পরিষ্কার।৩. বুক জ্বলা পড়া দূর করে। যাদের এই সমস্যা আছে রোজ আধা কাপ পানির মাঝে ১ চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন।৪. অন্য যে কোন খাবারের চেয়ে লেবু পানির ব্যবহারে লিভার অনেক বেশি দেহের জন্য প্রয়োজনীয় এনজাইম তৈরি করতে পারে।৫. আপনার নার্ভাস সিস্টেমে দারুণ কাজ করে। সকাল সকাল লেবুর পটাশিয়াম আপনার বিষণ্ণতা ও উৎকণ্ঠা দূর করতে সহায়ক।
৬. উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে।
৭. লেবু পানি শরীরের রক্তবাহী ধমনী ও শিরাগুলোকে পরিষ্কার রাখে।৮. হাড় জয়েন্ট ও মাসল পেইন কমায় দ্রুত।৯. সকাল সকাল চা বা কফি পান করে দিন শুরু না করে লেবু পানি পান করে দেখুন। নিজের এনার্জিতে নিজেই বিস্মিত হবেন! আপনার নার্ভাস সিস্টেমে দারুণ কাজ করে। সকাল সকাল লেবুর পটাশিয়াম আপনার বিষণ্ণতা ও উৎকণ্ঠা দূর করতে সহায়ক।১০.গর্ভবতী নারীদের জন্য খুবই ভালো লেবু পানি। এটা শুধু নারীর শরীরই ভালো রাখে না। বরং গর্ভের শিশুর অনেক বেশি উপকার করে। লেবুর ভিটামিন সি ও পটাশিয়াম শিশুর হাড়, মস্তিষ্ক ও দেহের কোষ গঠনে সহায়তা করে। মাকেও গর্ভকালে রোগ বালাই থেকে দূরে থাকে।যেভাবে পান করবেন সামান্য উষ্ণ পানি বা এই গরমের দিনে কক্ষ তাপমাত্রার পানিতেই মিশিয়ে নিন লেবুর রস। লাইম নয়, লেমনের রস। পাকা, অর্থাৎ পেকে হলুদ হয়ে যাওয়া লেবুর রস। নাহলে খালি পেটে অ্যাসিডিটির সমস্যা হতে পারে! আপনার ওজন যদি ১৫০ পাউন্ডের কম হয়, তাহলে অর্ধেক লেবুর রস এক গ্লাস পানিতে মেশাবেন। আর যদি ১৫০ পাউনডের বেশি হয়, তাহলে মেশাবেন পুরো একটা লেবুর রস।খালি পেটে এক কাপ গরম পানিতে লেবু-মধুর জাদু ঘরোয়া টোটকা হিসেবে অনেকেই মধু এবং লেবু দিয়ে এক কাপ গরম পানিতে খেয়ে নিজের সকাল শুরু করেন। মধু এবং লেবু দু’ইয়ের আলাদা আলাদা স্বাস্থ্য সুবিধা রয়েছে। মধুতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং ফ্ল্যাভোনয়েডস রয়েছে যা প্রদাহ প্রতিরোধে সহায়তা করে। এটির গ্লাইসেমিক সূচক কম এবং তাই ক্যালোরিও খুবই কম। লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি, তাই এটি শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে। লেবুতে থাকা পেক্টিনের ফাইবার চিনি এবং শর্করার পাচন কমিয়ে দেয় এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করে। কিন্তু একসঙ্গে মধু, লেবু এবং পানি কি সত্যিই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নাকি,এটি কেবলই একটি শহুরে ধারণা?
আসুন জেনে নেই:1.শরীরকে পরিষ্কার করে?
ডায়েটিশিয়ানদের মতে,পানিতে মধু, লেবু অবশ্যই শরীর পরিষ্কার করে। রাতের ঘুম থেকে উঠে সকালের নাস্তার আগে এটি খাওয়া অত্যন্ত ভালো। তবে কার্যকরী হতে গেলে আপনাকে তাড়াতাড়ি ঈষদুষ্ণ অবস্থায় ভালো মধু দিয়ে খেতে হবে।2,ওজন কমানোর সহায়ক?ডার্মাটোলজিস্টরা বলেন,পানিতে মধু, লেবু ওজন কমায় এমন কোনও বৈজ্ঞানিক তথ্য নেই। এটি একটি ধারণা যে এক কাপ গরম পানিতে লেবু-মধু চর্বি কমাতে সাহায্য করে। এটি অন্ত্র ভালো রাখে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে, কিন্তু ওজন কমায় না। মধু এবং লেবুর মিশ্রণ দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভরা রাখে।3.শক্তি বাড়ায়?চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন,পানিতে মধু, লেবু শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং বিশেষ করে ওয়ার্ক আউট সেশনের সময় শক্তির মাত্রা বজায় রাখতে সহায়তা করে।4.পাচন ক্ষমতার উন্নতি করে?এক কাপ গরম পানিতে লেবু-মধু খাওয়ার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের উপশম হতে পারে।”5.শরীরের বিষাক্ত পদার্থ অপসারণ?চিকিৎসকেরা মনে করেন, পানিতে মধু, লেবু ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস এবং ক্যালসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজের সরবরাহ করে। যা আপনার শরীরের বিষাক্ত পদার্থ অপসারণ করে এবং শরীরকে সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে।6. মূত্রনালীর সংক্রমণের সম্ভাবনা কমায়?চিকিৎসকেরা বলেন, “সকালে এক কাপ গরম পানিতে লেবু-মধু মূত্রনালীর রক্তকে পরিষ্কার করে এবং মূত্রনালীর সংক্রমণকে নিয়ন্ত্রণ করে।”7.ত্বকের জন্য ভালো?এই মিশ্রণটি ত্বকের জন্য দুর্দান্ত। এই মিশ্রণ আপনি সরাসরি ত্বকে লাগান অথবা পান করুন, এটি জীবাণু, ব্যাকটেরিয়া নষ্ট করে প্রাকৃতিক পরিচ্ছন্নতা আনে, রক্তকে শুদ্ধ করে, কোলাজেনকে বাড়িয়ে তোলে এবং আপনার ত্বককে করে উজ্জ্বল।ওজন কমাতে রোজ খান লেবুর রস ওজন কমাতে অনেকেই সকালে উঠে অনেকই খান লেবু জল। জানেন কি এতে শুধু ওজন কমা নয়, আরও অনেক উপকার পাচ্ছেন আপনি? রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো থেকে শুরু করে পেট পরিষ্কার রাখার মতো প্রচুর উপকার করে লেবু। জেনে নিন লেবু জলের ১০ উপকারিতা।১। হজম শক্তি বাড়ায়- লেবুর রস শরীর থেকে টক্সিন দূর করে। বদহজম, বুক জ্বালার সমস্যাও সমাধান করে লেবু জল।
২। পেট পরিষ্কার রাখে- শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয়, ক্ষতিকারক পদার্থ বের করতে সাহায্য করে লেবু জল। ফলে ইউরিনেশন ভাল হয়। লিভার ভাল থাকে।৩। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা- লেবুর মধ্যে থাকা প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি সর্দি-কাশির সমস্যা দূর করতে অব্যর্থ। স্নায়ু ও মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ায়। ফুসফুস পরিষ্কার করে হাঁপানি সমস্যার উপশম করে।৪। পিএইচ ব্যালান্স- লেবু শরীরের পিএইচ ব্যালান্স সঠিক রাখতে সাহায্য করে। লেবুর মধ্যে থাকা সাইট্রিক অ্যাসিড মেটাবলিজমের পর ক্ষার হিসেবে কাজ করে। ফলে রক্তের পিএইচ ব্যালান্স বজায় থাকে।৫। ত্বক- লেবুতে থাকা ভিটামিন সি ও অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ত্বকের বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে। ব্যাকটেরিয়া রুখে অ্যাকনে সমস্যার সমাধান করে। রক্ত পরিষ্কার রেখে ত্বকের দাগ ছোপ দূরে রাখে।৬। এনার্জি বাড়িয়ে মুড ভাল রাখে- লেবু খেলে শরীরে পজিটিভ এনার্জি বাড়ে। উত্কণ্ঠা ও অবসাদ দূরে রেখে মুড ভাল রাখতে সাহায্য করে লেবু।৭। ক্ষত সারায়- লেবুর মধ্যে থাকা অ্যাবসরবিক অ্যাসিড ক্ষতস্থান দ্রুত সারাতে সাহায্য করে। হাড়, তরুনাস্থি ও টিস্যুর স্বাস্থ্যা ভাল রাখে।৮। শ্বাস- লেবু ফুসফুস পরিষ্কার রাখার ফলে শ্বাস-প্রশ্বাস তাজা রাখে। খাওয়ার পর লেবু জল দিয়ে মুখ ধুলে ব্যাকটেরিয়া দূর হয়।৯। লিম্ফ সিস্টেম- গরম জলে লেবু দিয়ে খেলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে। শরীরে ফ্লুইডের সঠিক মাত্রা বজায় রেখে কোষ্ঠকাঠিন্য, ক্লান্তি, রক্তচাপজনিত সমস্যা দূরে রাখে। ঘুম ভাল হয়।১০। ওজন- সব শেষে আসি ওজনের কথায়। লেবুতে থাকা পেকটিন ফাইবার খিদে কমাতে সাহায্য করে। সকালে উঠে লেবু দিয়ে গরম জল খান। সারা দিন কোন খাবার খাবেন, কোনটা খাবেন না তা বেছে নিতে সাহায্য করে লেবু জল।কলিকাতা হারবাল হাকিম ডা:মো: মাহাবুবুর রহমান!(রেজিষ্টার্ড হারবাল স্পেশালিস্ট যৌন.ডায়েবেটিস চর্ম .সাস্থ্যহীনতা.মেদভুড়ি. হাঁপানি,বাত বেথা. হেপাটাইটিস (বি -ভাইরাস). অশ্ব গেজ. ও মহিলা রোগে (17 বৎসরের অভিঙ্গতা) বি:দ্র: আপনার কষ্টার্জিত অর্থ বিনষ্ট। না হওয়ার আগেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন। ভালভাবে ডা: চেম্বার,ডা:এর শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাই বাচাই করে চিকিৎসা নিবেন। ফেইসবুকে বা অসত্য প্রচারনা থেকে এড়িয়ে চলুন।, কলিকাতা হারবাল মোঃ পুর বাস স্টান্ড আল্লাহ করিম মসজিদ মার্কেট দ্বিতীয় তলা মোঃ পুর ঢাকা , 01971198888 /ইমু নাম্বার 01741331199http://www.kolikataherbalcare.com/