

কেবল কাগজে দুটি সই বা সামাজিক স্বীকৃতি পেয়ে গেলেই তাকে সুখী দাম্পত্য বলা চলে না। দাম্পত্যে চাই শ্রদ্ধা, সম্মান, ভালোবাসা, পরস্পরের সাথে জীবন বিনিময় করার আন্তরিক ইচ্ছা। একই সাথে, সুখী ও সুস্থ দাম্পত্য জীবনের অনেকটা অংশ জুড়ে রয়েছে যৌন মিলনে সন্তুষ্টি। কেবল সন্তান জন্ম দেওয়াই যৌনতার কাজ নয়, বরং জীবন সঙ্গীকে জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ করে তুলতেও ভূমিকা রাখে শারীরিক ভালোবাসা। স্বামী বা স্ত্রী যখন পরস্পরের সাথে যৌন মিলনে সন্তুষ্ট থাকেন না, তখনই দাম্পত্যে আসে সমস্যা। সেই সমস্যার কারণে একসময়ে হারিয়ে যায় ভালোবাসা, রয়ে যায় কেবলই কলহ ও অসন্তুষ্টি। আর সেই কারণে পরকীয়া কিংবা ডিভোর্সও এর সূত্রপাত হয়http://www.kolikataherbalcare.com/
দাম্পত্য যৌনতা নিয়ে সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন কিন্তু বলতে পারছেন না কাউকে, এমন সমস্যায় ভুগছেন হয়তো অনেকেই। দাম্পত্য যৌনতার সেই সমস্যাগুলো সমাধান হলো- যৌন জীবনে সুখী হবার জন্য প্রথমেই দেখতে হবে দুজনের কারো যৌনতা নিয়ে অজ্ঞতা আছে কিনা। কেননা অজ্ঞতা বা ভ্রান্ত ধারণা এমন কিছু প্রত্যাশার জন্ম দেয় যা বাস্তবে অসম্ভব। আর এটা তখনই সম্ভব যখন যৌন মিলনে স্বচ্ছ জ্ঞান থাকবে। অনেকেই পর্ন ছবিকে যৌন জ্ঞানের উত্স মনে করেন যা অত্যন্ত ভুল ধারণা। বাস্তব জীবনে কেউই পর্ন ছবির তারকা নয় , বাস্তব জীবনের যৌনতাও পর্ন ছবির মত নয়। তাই ভ্রান্ত ধারণা বাদ দিয়ে চেষ্টা করুন যৌনতার ব্যাপারে সঠিক ও স্বচ্ছ ধারণা রাখতে। যৌনতার ব্যাপারটি পোশাকের মতন। এক পোশাক যেমন সকলের গায়ে লাগে না, তেমনই সবার সাথে সবার যৌন চাহিদাগুলো মিলবে ব্যাপারটি তেমন নয়। এমন হতেই পারে যে দুজন মানুষ সক্ষম হওয়া সত্ত্বেও যৌন জীবনে সুখী হতে পারছেন না। এর মূল কারণ হচ্ছে দুজনের পছন্দ-অপছন্দ আলাদা হওয়া। তাই প্রথমেই খুঁজে বের করতে হবে অমিলগুলো কোথায়। জানতে হবে সঙ্গীর পছন্দ-অপছন্দ, নিজেরগুলোও জানাতে হবে। মানুষের শরীর বাদ্যযন্ত্রের মত,এর থেকে সুর সৃষ্টি করতে চাই সাধনা ও ধৈর্য। ভালোবাসায় যৌন মিলন একটি সুন্দর ব্যাপার, কিন্তু সেই সৌন্দর্য কতজনে বুঝতে পারেন বা অনুভব করতে পারেন? অনুভব সম্ভব, যখন খোলামেলা আলোচনার মাধ্যমে পরস্পরের পছন্দগুলো জেনে নেবেন এবং সেই অনুযায়ী কাজ করবেন। একইসাথে অপছন্দের ব্যাপারগুলো এড়িয়ে যাবেন দুজনেই। আবার একই স্থানে, একই ভাবে, একই রকম যৌন মিলনে মানুষের বিরক্তি চলে আসে। এমন সময়ে প্রয়োজন একটু ভিন্নধর্মী ভাবনা। নতুন জায়গায় বেড়াতে যাওয়া, নানান রকম পজিশন চেষ্টা করা, সেক্স টয়ের ব্যবহার বা এমন অনেক কিছুই যা দুজনে পছন্দ করেনhttp://www.kolikataherbalcare.com/
দাম্পত্য যৌন মিলনকে কখনোই আপনি উপভোগ করতে পারবেন না, যখন মাথায় থাকবে সন্তান নেয়ার চাপ। কেবল সন্তান নেয়ার জন্যেই যৌনতা নয়, এটা ভালোভাবে মনে রাখতে হবে। প্রথমে পরস্পরকে আবিষ্কার করুন, পরস্পরের সঙ্গ কিছুদিন উপভোগ করুন। তারপর সময়-সুযোগ বুঝে সন্তানের পরিকল্পনা করবেন। যৌনতা ব্যাপারটি কেবল শারীরিক নয়, বরং অনেক বেশি মানসিক। বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে। স্বাভাবিক ক্ষেত্রে মেয়েরা খুব গভীরভাবে কারো প্রেমে না জড়িয়ে গেলে তার সাথে আনন্দময় যৌন সম্পর্ক উপভোগ করতে পারে না। তাই দাম্পত্যে যৌনতা আনন্দময় করতে প্রেমকে উপভোগ করুন। মনের প্রেম থেকে ধীরে ধীরে শরীরে পৌঁছান। যৌনতায় ফোরপ্লে খুব জরুরী একটি ব্যাপার। বেশীরভাগ দম্পতির ক্ষেত্রেই এই ব্যাপারটি নেই বা থাকলেও অল্প কয়েক মিনিটে ফুরিয়ে যায়। ফোরপ্লে মানসিকভাবে প্রস্তুত করে কিছু মধুর মুহূর্তের জন্য। সঙ্গীকে আদর করার পাশাপাশি তার প্রশংসাও করুন। এই ব্যাপারটি চর্চা করার মত, শিখে নিলে ঠকবেন না। নিজেদের চেষ্টায় যদি কাঙ্ক্ষিত ফল লাভ না হয়, তাহলে অবশ্যই চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে হবে। এক্ষেত্রে লজ্জা করলে চলবে না। শারীরিক- মানসিক সমস্যা সমাধানে চিকিত্সক হতে পারেন পরম বন্ধু।দাম্পত্য জীবন মধুর করতে খান ১০ খাবার সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালো বোঝাপড়ার পাশাপাশি দরকার স্বাস্থ্যকর দৈহিক সম্পর্ক। কিন্তু খাদ্যাভাসের মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাবের কারণে সম্প্রতি অধিকাংশ পুরুষেরই মিলনের আকাঙ্ক্ষা কমে যাচ্ছে। ফলে প্রায়ই দেখা যায়, দৈহিক দুর্বলতার কারণে সংসারে অশান্তি, এমনকি বিচ্ছেদ পর্যন্ত হয়। আজকাল এ সমস্যা থেকে সমাধান পেতে প্রাকৃতিকভাবেই দৈহিক শক্তি বর্ধক খাদ্যই অনেক বেশি কার্যকরী হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তাই দাম্পত্য জীবনে সুখী হতে হলে দৈনন্দিন খাবারের প্রতি বিশেষ সতর্কতা জরুরি।http://www.kolikataherbalcare.com/
গবেষণায় দেখা গেছে, খাবার মেনু্তে নিয়মিত দুধ, ডিম এবং মধু রাখলে আর নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপন করলে দৈহিক (যৌন) দুর্বলতা থাকে না।
তাই আগে থেকে সতর্ক থাকলে এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে না আপনাকে। আপনার যৌন শক্তি বৃদ্ধির জন্য কোনো প্রকার ওষুধের প্রয়োজন নেই, তার জন্য দৈনন্দিন পুষ্টিকর খাবারই যথেষ্ট।
১. ডিম: দৈহিক দুর্বলতা দূর করতে ও উত্তেজনা বাড়াতে ডিম এক অসাধারণ খাবার। প্রতিদিন ১টি করে, না পারলে সপ্তাহে অন্তত ৫ দিন ১টি করে ডিম সিদ্ধ করে খান। দেখবেন আপনার যৌন দুর্বলতার সমাধান পাবেন।২. কফি: কফিতে যে ক্যাফেইন থাকে তা আপনার মিলনের মুড কার্যকর রাখেhttp://www.kolikataherbalcare.com/
৩. মধু: যদি তাই দৈহিক শক্তি বাড়াতে চান, তাহলে প্রতি সপ্তাহে অন্তত ৩/৪ দিন ১ গ্লাস গরম পানিতে ১ চামচ খাঁটি মধু মিশিয়ে পান করুন।৪. রসুন: রসুনে রয়েছে এলিসিন নামের উপাদান। এটি দৈহিক ইন্দ্রিয়গুলোতে রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। তাই দৈহিক সমস্যা থাকলে এখনই নিয়মিত রসুন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। দৈহিক উদ্দীপনা বাড়াতে এবং জননাঙ্গকে পূর্ণ সক্রিয় রাখতে রসুনের পুষ্টিগুণের কার্যকারিতা সর্বজনস্বীকৃত। http://www.kolikataherbalcare.com/
৫. দুধ: যেসব খাবারে বেশি পরিমাণ প্রাণিজ-ফ্যাট আছে এমন প্রাকৃতিক খাদ্য আপনার যৌনজীবনের উন্নতি ঘটায়। যেমন, খাঁটি দুধ, দুধের সর, মাখন ইত্যাদি। আপনি যদি শরীরে সেক্স হরমোন তৈরি হওয়ার পরিমাণ বাড়াতে চান তাহলে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট জাতীয় খাবার খেতে হবে। তবে খাবারগুলো হতে হবে প্রাকৃতিক এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট।৬. গরুর মাংস: গরুর মাংসে প্রচুর জিঙ্ক থাকে। তাই আপনি মিলনকে আরও আনন্দময় করতে কম ফ্যাটযুক্ত গরুর মাংস খান। যেমন গরুর কাঁধের মাংসে, রানের মাংসে কম ফ্যাট থাকে এবং জিঙ্ক বেশি থাকে।http://www.kolikataherbalcare.com/
৭. কলা: কলায় রয়েছে ভিটামিন এ, বি, সি ও পটাশিয়াম। ভিটামিন বি ও পটাশিয়াম মানবদেহের যৌনরস উৎপাদন বাড়ায়। আর কলায় থাকা ব্রোমেলিয়ান শরীরের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতেও সহায়ক। সর্বোপরি কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ শর্করা যা দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে। এর ফলে দীর্ঘসময় ধরে দৈহিক মিলনে লিপ্ত হলেও আপনার ক্লান্তি আসে না।৮. চকলেট: চকলেটে রয়েছে ফেনিলেথিলামিন (পিইএ) ও সেরোটোনিন। এগুলো মিলনের উত্তেজনা ও দেহে শক্তির মাত্রা বাড়াতে সহায়তা করেhttp://www.kolikataherbalcare.com/
৯. ভিটামিন সি জাতীয় ফল: দৈহিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চাইলে প্রতিদিন খাবার তালিকায় রঙিন ফলমূল যেমন- আঙ্গুর, তরমুজ, কমলা লেবু, পিচ ইত্যাদি ফল রাখতে হবে। এসব খাবার দৈহিক ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত উপকারী। গবেষণায় দেখা গেছে, একজন পুরুষের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় অন্তত ২০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকলে তার স্পার্মের কোয়ালিটি উন্নত হয়।
১০. জয়ফল: গবেষণায় দেখা গেছে, জয়ফল থেকে এক ধরনের কামোদ্দীপক যৌগ নিঃসৃত হয়, যা স্নায়ুর কোষ উদ্দীপিত করে এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। আর এর ফলে যৌন ইচ্ছা বৃদ্ধি পায়।
স্বামী স্ত্রীর দাম্পত্য জীবন মধুর করার উপায় কি?
দাম্পত্য সম্পর্ককে মধুর করে তুলতে চাইলে কিছু বিশেষ অভ্যাস রপ্ত করা প্রয়োজন। মাঝে মধ্যে নয়, বরং প্রতিদিনের জন্য। প্রতিদিন এই ছোট্ট কাজগুলো করার বিশেষ অভ্যাস দাম্পত্য সম্পর্কে ভালোবাসা বাড়িয়ে দেয় বহু গুন। সেই সঙ্গে সম্পর্কের প্রতি বিরক্তি দূর করে ফেলে খুব সহজেই। জেনে নিন স্বামী স্ত্রীর দাম্পত্য জীবন মধুর করে তোলার সেই বিশেষ অভ্যাসগুলো কি কি, আশা করি সেগুলো রপ্ত করে নেবেন প্রতিদিনের জন্য। একই সময়ে ঘুমানো:-http://www.kolikataherbalcare.com/
দিন শেষে ক্লান্ত শরীরে দুজনে ঘুমিয়ে পড়ুন একই সময়ে। সারাদিনের ছোটখাটো গল্প আর ভালোবাসার মিষ্টি মিষ্টি কথায় ঘুমানোর আগের সময়টা বেশ ভালো কাটবে দুজনের। এতে সম্পর্কটাও আরো মধুর হয়ে উঠবে।
একই ধরণের শখ:-http://www.kolikataherbalcare.com/
আপনার সঙ্গীর শখ গুলোর প্রতি আগ্রহ দেখান। এতে আপনার সঙ্গীও আপনার শখ গুলোর প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠবেন। আপনার সঙ্গীর কোনো শখ যদি আপনার বিরক্তির কারণ হয়ে থাকে তাহলে সেটা তাকে বুঝতে দেবেন না। এতে সম্পর্কটা আরো সুন্দর হবে। সেই সঙ্গে কেটে যাবে সম্পর্কের একঘেয়েমি। হাত ধরে হাঁটা:-http://www.kolikataherbalcare.com/
প্রেমের শুরুতে কিংবা বিয়ের পর পর হাত ধরেই হাঁটতেন দুজনে কারণ এ যেন অন্য রকম এক রোমান্টিকতা। কিন্তু কিছুদিন যাওয়ার পরই হাঁটতে শুরু করেছেন নিজেদের মত করে। সেই পরস্পরকে ছুঁয়ে থাকার স্বভাবটা কোথায় যেন হারিয়ে গেছে। আবারো ধরে ফেলুন সঙ্গীর হাতটি। কারণ বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে যেসব দম্পতি হাত ধরে হাঁটেন তাদের নিজেদের মধ্যে ভালোবাসা ও নিরাপত্তাবোধ সৃষ্টি হয় যা সম্পর্ককে সুখের করে তোলে। সঙ্গীর দোষের বদলে গুণ খুঁজুন:-http://www.kolikataherbalcare.com/
বেশিরভাগ দম্পতিই সঙ্গীর দোষ খুঁজে বেড়াতে পছন্দ করেন। ফলে সম্পর্ক ভালো হওয়ার বদলে উল্টো খারাপ হতে থাকে। তাই অহেতুক সঙ্গীর দোষ না খুঁজে চেষ্টা করুন গুণ গুলো খুঁজে বের করার।প্রতিদিন ‘ভালোবাসি’ বলা:-http://www.kolikataherbalcare.com/
সম্পর্কটা যতদিনের পুরোনোই হোক না কেন প্রতিদিনই সঙ্গীকে একবার করে ভালোবাসার কথা জানিয়ে দিন। ভালোবাসার কথা প্রতিদিন জানিয়ে দিলে সম্পর্ক কখনোই পুরনো হয়না।কাজ শেষে দেখা হলেই আলিঙ্গন করা:-সারাদিন দুজনেই ব্যস্ত সময় কাটান। দিন শেষে দেখা হয় দুজনের। এই সারাদিনের দেখা না হওয়ার দূরত্বটা নিমিষেই ঘুচে যাবে যদি আপনি দিন শেষে দেখা হওয়া মাত্র আপনার সঙ্গীকে আলিঙ্গন করেন। প্রতিদিনের এই অভ্যাসটি আপনার সম্পর্কটাকে সুন্দর রাখবে।
দাম্পত্য জীবনে সুখী হওয়ার ১৩টি সেরা টিপস
পৃথিবী শুরু হয়েছিল শুধু একজন মানব কে দিয়ে। তিনি হলেন হযরত আদম (আঃ)। তাকে একা পৃথিবীতে পাঠানোর পর সৃষ্টিকর্তা তাঁর জন্য একজন সঙ্গীর প্রয়োজনবোধ করলেন এবং তাঁর জোড়া হিসেবে জুড়ে দিলেন বিবি হাওয়া কে। সুতরাং মানুষের সঙ্গীর প্রয়োজনীয়তা সেই আদিমযুগ থেকেই লক্ষ্য করা যায়। যখন একজন পুরুষ এবং একজন মহিলা একসাথে বসবাস শুরু করে তখন এই নতুন জীবন কে নামকরণ করা হয় দাম্পত্যজীবনhttp://www.kolikataherbalcare.com/
দাম্পত্যজীবন অনেকটা তেল জলের সম্পর্কের মত। তেল ও জলে কখনো মিশ না খেলেও তাদের দুয়ের কম্বিনেশনে তৈরি হয় অসাধারণ সুস্বাদু কোন আইটেম। অর্থাৎ একজন পুরুষ ও মহিলা আলাদা বৈশিষ্ট্যর হলেও তাদের কম্বিনেশনে সৃষ্টি হয় দাম্পত্য নামক নতুন মজাদার সম্পর্ক।
দাম্পত্যজীবন তৈরির কথা তো জানা গেলো কিন্তু এ জীবন কে সুন্দর ও মধুর করে রাখতে হলে তো কিছু উপায় মাথায় রাখতেই হবে। তাহলে এবার জেনে নেয়া যাক দাম্পত্য জীবনে সুখী হওয়ার উপায়।১। একে অপরের বন্ধু হবার চেষ্টা করুনঃ
দাম্পত্য জীবনের শুরুতেই দুজন মানুষের মধ্যে বন্ধুভাবাপন্ন মানসিকতা তৈরি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একজন বন্ধু আপনাকে যতটা ভাল বুঝতে পারবে সেটা অন্যকেউ বুঝতে পারবেনা। আর একজন বন্ধুর কাছেই মানুষ তার ভালোলাগা, মন্দলাগা, ভয়, অভিমান, প্রত্যাশার কথা, সমস্যার কথা নির্দ্বিধায় শেয়ার করতে পারে।২। সঙ্গী কে সম্মান ও শ্রদ্ধা করুনঃhttp://www.kolikataherbalcare.com/
দাম্পত্য জীবনে বর্তমানে যে সমস্যা টি বেশি দেখা যায় তা হলো সম্মানের অভাব। যার কারনে সৃষ্টি হয় মতভেদ। আর তা বাড়তে বাড়তে বিচ্ছেদ পর্যন্ত গড়াতে দেখা যায়। স্বামী স্ত্রী দুজনেরই উচিৎ একে অপরকে মানুষ বা বন্ধু হিসেবে শ্রদ্ধা করা। শ্রদ্ধাবোধ যে কোন সম্পর্ককে আরও নতুন মাত্রা দেয়। কখনো এমন কোন কথা বলবেন না বা কাজ করবেন না যা অন্য ব্যক্তি মানুষটার আত্মসম্মানে আঘাত করে। প্রত্যেক মানুষেরই নিজের কাছে তার আত্মসম্মান বোধ রয়েছে।৩। সঙ্গীর মতামত কে প্রাধান্য প্রদান করুনঃসবসময় নিজের মতামত কে জাহির করা এবং তা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা থেকে বিরত থাকুন। প্রত্যেক মানুষেরই কিছু ইচ্ছে বা মতামত থাকতে পারে। এ সত্য কে ভুলে গেলে চলবে না। মাঝেমাঝে পরিস্থিতি ভেদে অন্যের মতামত শুনুন এবং মূল্যায়ন করার চেষ্টা করুন। ফলে অপর পাশের মানুষটি যখন বুঝতে পারনে যে তার মতামত ও গুরুত্ব পাচ্ছে তখন সেও আপনার কথার মূল্যায়ন করার চেষ্টা করবে। আবার অনেকসময় এমনও দেখা যায় যে, কোনকোন ক্ষেত্রে আপনার মতামত থেকে অপর মানুষটির মতামত বেশি উত্তম এবং যৌক্তিক।http://www.kolikataherbalcare.com/
৪। নিজেদের মধ্যে শেয়ারিং বাড়ানঃ
দাম্পত্য জীবনে সবচেয়ে কাছের মানুষ টি হলো স্বামী বা স্ত্রী। তাই দুজন দুজনার ভালোলাগা, মন্দ লাগা, জীবনের ভাল সময় খারাপ সময়,ভাল মুহূর্ত খারাপ মুহূর্ত তার সাথে শেয়ার করুন এতে করে পরিস্থিতি অনুযায়ী একে অপরকে বুঝতে খুব বেশি বেগ পেতে হবে না।৫। সন্দেহ নামক ক্যান্সার কে ছড়াতে দেবেন নাঃ সন্দেহ ক্যান্সার থেকেও ভয়ানক রোগ। যা একবার মন কে গ্রাস করলে যে কোন সুন্দর কোনকিছু কে মুহূর্তেই ধুধু মরুভূমি করে দিতে পারে। সন্দেহ নামক শব্দ টিকে সিলগালা করে রাখার চেষ্টা করুন। আর যদি সন্দেহ জীবনে প্রবেশ করেই ফেলে তবে চেষ্টা করুন সন্দেহের বিষয় নিয়ে কথা বলার মধ্যে সেটি যত দ্রুত সম্ভব দূর করার চেষ্টা করুন। সন্দেহ কে জিয়িয়ে রাখবেন না।৭। SACRIFICE করার জন্য সর্বদা প্রস্তুত রাখুনঃ Sacrifice শব্দটি ছাড়া শুধু দাম্পত্য সম্পর্ক নয়,যে কোন সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা, সুন্দর রাখা অসম্ভব । দাম্পত্য জীবনে সবকিছু আপনার মন মত হবে বা আপনার সাপোর্টে থাকবে এমনটি সম্ভব নয়। এমন পরিস্থিতিতে জেদ ধরে বসে না থেকে নিজেকে পরিস্থিতির সাথে মানিয়ে নিন। নিজের ইচ্ছে বা মতামত কে মাঝেমাঝে sacrifice করুন। ফলাফল স্বরূপ যে কোন সমস্যার সমাধান হবে, সেইসাথে আপনার জন্য অন্যকারোর মধ্যে sacrifice করার মানসিকতা তৈরি হবে।৮। বিশ্বাস তৈরি করুন এবং সঙ্গী কে বিশ্বাস করুনঃhttp://www.kolikataherbalcare.com/
দাম্পত্য জীবনে সুখী হওয়াটা নির্ভর করে বিশ্বাস কতটা শক্ত তার অপর। বিশ্বাস ছাড়া কোন সম্পর্কই শেষ পর্যন্ত টিকিয়ে রাখা অসম্ভব। বিশ্বাস ছাড়া বছরের পর বছর একই ছাদের নিচে বসবাস করার পরও দেখা যায় দুজনার মধ্যে প্রচুর বিশ্বস্ততার অভাব রয়েছে। কিন্তু তারা সংসার করছে কেবল সম্মানহানি হবে বলে এবং বিশৃঙ্খলার ভয়ে অথবা ছেলেমেয়ের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে। এভাবে কি আর সুখে সংসার করা সম্ভব! এজন্য নিজেদের বোঝাপড়ার মাধ্যমে বিশ্বাসের ভিত্তি মজবুত করে নিন।৯। নিজেদের সমস্যা সমাধান নিজেরাই করুনঃ সমস্যাহীন কোন মানুষ পৃথিবীতে নেই। সুতরাং দুজন মানুষ যখন দিনের পর দিন একই ছাদের নিচে থাকবে তখন তাদের মধ্যে নানা রকম ব্যাপার নিয়ে সমস্যা তৈরি হবে এটাই বাস্তব। দুজনে সরাসরি খোলামেলা আলোচনা করে সমাধান করুন।http://www.kolikataherbalcare.com/
১০। ভুল স্বীকার করার মানসিকতা রাখুনঃ
মানুষ মাত্রই ভুল হবে। সেটাই স্বাভাবিক ব্যাপার। এমন কখনো মাথায় গেঁথে রাখবেন না যে, আমি কখনো ভুল করতে পারি না। ভুল বোঝাবুঝির দেয়াল বাড়তে দেবেন না। নিজের ভুল বুঝতে পারার সাথে সাথেই তা স্বীকার করে ফেলুন এবং দ্বন্দ্ব মিটিয়ে ফেলুন। ১১। সারপ্রাইজ দেবার চেষ্টা করুনঃদাম্পত্যজীবন মধুর করার ক্ষেত্রে সারপ্রাইজ ম্যাজিকের মত কাজে দেবে।
যেমনঃ চিরকুটে কোন রোম্যান্টিক বাক্য, বা চিঠি, অথবা গোলাপ, চক্লেট অথবা সঙ্গীর পছন্দের খাবার রান্না, সঙ্গীর জন্মদিন, দুজনের দেখা হবার প্রথম দিন, যে কোন প্রথম দিন, বিবাহবার্ষিকী, ভালবাসা দিবস সহ যে কোন দিবসে সঙ্গীর পছন্দের জিনিস উপহার দিয়ে চমকে দিতে পারেন।দিনক্ষণ মনে রাখতে প্রয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ ডায়েরী ব্যবহার করুন। ১২। মাঝেমধ্যে কোলাহল থেকে মুক্তি নিনঃ প্রতিদিন একই রুটিন, আমাদের মন কেও কাঠখোট্টা করে তোলে। যান্ত্রিক জীবন থেকে মাঝেমধ্যেই সুযোগ করে সঙ্গী কে নিয়ে সামর্থ্যানুযায়ী দেশের বাইরে বা ভেতরে কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন। এর ফলে আপনার মধুর মুহূর্ত বাড়বে যা আপনাদের সম্পর্কের ভাল থাকার ফুয়েল হিসেবে কাজ করবে। ১৩। ছোট ছোট মুহূর্ত কে উৎযাপন করুনঃ ছোট ছোট মুহূর্ত উৎযাপন করুন। যেমনঃ বর্ষার কোন দিনে সঙ্গীকে হাতে একগুচ্ছ কদমফুল দিয়ে তার হাত ধরে হাটতে পারেন, অথবা কোন জোছনা ভরা রাত কাটাতে পারেন ছাদে বসে চাঁদ দেখে, নিজের অথবা সঙ্গীর যে কোন ছোট বড় সাফল্য কে উৎযাপন করতে পারেন। এতে সম্পর্কে নতুন প্রানের সঞ্চার হবে।
এসব উপায় গুলোর যথাযথ প্রয়োগ যদি কেউ দাম্পত্যজীবনে করতে পারে তবে তার থেকে সুখী দম্পতি আর কেউ হবে না নিশ্চিত থাকুন। আশা করছি, উপায় গুলো আপনাদের দাম্পত্যজীবনে উপকারে আসবে। আপনার উপকার ই আমার কাম্য।http://www.kolikataherbalcare.com/
প্রতিদিন ডাক্তারি সকল প্রকার সেবা পেতে আমার পেইজে লাইক দিন। এবং কমেন্ট করুন,ও সেয়ার করুন। জীবনকে সুন্দর ও সুখময় করে তোলার জন্য জীবনের জানা অজানা স্বাস্থ্য বিষয়ক ও রোগ বিষয়ে অনেক কিছু তুলে ধরা হয়।পেইজে লাইক দিয়ে, শেয়ার করুন। এবং আপনার সমস্যা গুলো বলবে সবাইকে একটা সু - খবর দিচ্ছি।
আমি এ পেইজ খুলেছি প্রায় আজ 12 বছর পূর্ণ হল। সবার অনেক অনেক ভালোবাসা পেয়েছি। অনেক ভালো লাগে আপনাদের সাথে সময় কাটাতে। আমাকে ফোন করুন উক্ত নাম্বারে। 01741331199 উক্ত নাম্বারে ইমো হোয়াটসঅ্যাপ ও ভাইবার অ্যাপস খোলা আজ থেকে আমার ইনবক্স চালু করেছি। আপনি আপনার অমস্যা নিয়ে আমাকে ম্যাসেজ করতে পারেন। আমি আপনাকে উত্তর দিবোhttps://www.youtube.com/watch?v=O3HjRAkjGSo&feature=share
———————————————————
বি:দ্র: আপনার কষ্টার্জিত অর্থ বিনষ্ট। না হওয়ার আগেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন। ভালভাবে ডা: চেম্বার, ডা: এর শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাই বাচাই করে চিকিৎসা নিবেন। ফেইসবুকে বা অসত্য প্রচারনা থেকে এড়িয়ে চলুন।
সরাসরি যোগাযোগ-এর ঠিকানা
মোহাম্মদপুর বি.আর.টি.সি বাসস্ট্যান্ড আল্লাহ্ করিম মসজিদ মার্কেট ২য় তলা মোহাম্মদপুর ঢাকা-১২০৭
হট লাইন-01763663333
ডাঃ মোঃ মাহাবুবুর রহমান
ইমু নাম্বার 01741331199 বাংলাদেশের
http://www.kolikataherbalcare.com/